মতামত ও পরামর্শ

সুপ্রিয় ভাই, ইসলাম সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা থাকলে, কোন মাসআলা জানার থাকলে অথবা  কোন বিষয়ে মতামত বা পরামর্শ থাকলে নির্দ্বিধায় এখানে লিখতে পারেন।

(বিঃদ্রঃ উত্তর দিতে দেরিও হতে পারে)

21 Responses to মতামত ও পরামর্শ

  1. বিমুগ্ধ রজনী বলেছেন:

    আসসালামু আলাইকুম।
    ভাই এক রাকাত বিতর পড়ার নিয়মটা বলবেন কি?

    • শেখ ফরিদ আলম বলেছেন:

      এক রাকাত বিতর পড়ার নিয়ম হল, নিয়ত বেঁধে সানা, সূরা ফাতিহা এবং অন্য একটি সূরা পড়ে রুকূ করবে। রুকূ থেকে উঠে দুআ কুনূত পড়বে। তারপর দু’টি সিজদা করে তাশাহুদ, দরূদ ও দুআ পড়ে সালাম ফিরাবে।আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
      রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রাতের নফল নামায দু’দু রাকাত করে পড়তেন এবং এক রাকাত বিতর পড়তেন। (বুখারী (বাংলা) হাদীস নং ৯৩৬, ৯৩২, ৯৩৪, মুসলিম হা/১২৫১০)

  2. বিমুগ্ধ রজনী বলেছেন:

    নিয়ত বেঁধে সানা, সূরা ফাতিহা এবং অন্য একটি সূরা পড়ে রুকূ করব। রুকূ থেকে উঠে দুআ কুনূত পড়ব। কিন্তু সেটা কি হাত বেধে না ছেড়ে? আর আমরা যে একটা তাকবীর বেশী দেই সেটার কারন কি? বা কোথায় পেলাম? বললে কৃতজ্ঞ থাকব।

  3. abdullah বলেছেন:

    assalamualaikum, all are requested to look this web very carefully pls.thanks
    http://sunnibarta.wordpress.com/

  4. Kamruzzaman বলেছেন:

    কুনুত রুকুর আগে পড়া নাকি অতিউত্তম :

  5. Abdul Quddus বলেছেন:

    ভাই, আসসালামু আলইকুম ওরাহমাতুল্লাহ।
    একটি প্রশ্ন, প্রত্যেক নামাজে নিয়তের/তাকবিরে তাহরিমা’র পর সানা পড়া আবশ্যক? বিশেষ করে সুন্নত নামাজে, এক জন বললেন, সুন্নত নামাজে নাকি সানা পড়া আবশ্যক নয়। উত্তর দিলে খুশি হবো।

    ধন্যবন্তে
    আব্দুল কুদ্দুস
    আল-কাসিম, সৌদি আরব।

  6. Abdul Quddus বলেছেন:

    বিয়ের জন্য দু’জন উকিল দরকার পরে, যাকে আমাদের সমাজে উকিল বাব বলে সম্ভোদন করা হয়, এটিকি ইসলাম সম্মত। উকিল বাব কি মাহরম হবেন মেয়ের জন্য?
    দয়াকরে উওর দিন।
    আব্দুল কুদ্দুস।

  7. abujarif বলেছেন:

    ASSALAMU A’LAIKUM.
    KONO VUKHONDE JUMUA FAROJ HOYAR SHORTO KI KI ?

    কোন ভূখন্ডে জুমুআা ফরয হওয়ার শর্ত কি কি?

  8. taibur বলেছেন:

    আমার প্রশ্ন হলো নামাযে বুকের উপর হাত বাঁধা হাদীস দিয়ে লিখুন

  9. Kakoli Laboni বলেছেন:

    আসসালামু আলাইকুম,
    আমি কাজি অফিস থেকে বিবাহ করেছি। আমার বিবাহর সময় ২ জন মহিলা সাক্ষি উপস্থিত ছিল। বিবাহর পরে আমারা সেখান থেকে চলে জাবার পরে আমার পরিচিত ২ জন পুরুষ লোক ওই কাজি অফিস এ সাক্ষি হিসাবে রেজিস্ট্রি ফর্ম এ সাক্ষর করে। এই ক্ষেত্রে কি আমাদের বিবাহ ইসলাম (হাদিস-কুরান) অনুসারে সহিহ হবে?
    দয়া করে পুর পুরি ব্যাখ্যা দিলে অনেক উপকৄত হব।

    • Ashik বলেছেন:

      বোন কাকলি আপনার বিবাহ সাক্ষীর দিক থেকে ঠিক আছে। কারন বিবাহের সময় ২ জন মহিলা ছাড়াও কাজি যিনি ছিলেন তিনিও একজন সাক্ষী। ইসলামি বিধানে বিবাহের সময় ১ জন পুরুশ আর ২ জন মহিলা অথবা ২ জন পুরুশ সাক্ষী থাকলেই হয়ে যায়। তাই এই দিক থেকে আপনার বিবাহ ঠিক আছে।
      কিন্তু আপনার কথা পড়ে মনে হচ্ছে আপনি পালিয়ে বিবাহ করেছেন। যদি তাই হয় তাহলে সমস্যা আছে কারন রাসুল (সাঃ) বলেছেন ” যে কোন মেয়ে তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে সে বিয়ে বাতিল বাতিল বাতিল।( তিরমিযি)”
      এই হাদিসটি সহিহ । এছারা রাসুল সাঃ বলেছেন অভিভাবক ছাড়া বিয়ে হতে পারে না। এই বিসয়ে আর বহু হাদিস আছে।

      এই বিসয়ে সবগুল হাদিস পর্যালোচনা করে অদিকাংশ আলিম এক মত যে মেয়েরা তার অভিভাবক এর অনুমতি ছাড়া বিয়ে করতে পারবে না।
      তাই আপনার বিয়ে যদি আপনার মা বাবা মায়ের অনুমতি ছাড়া হয়ে থাকে তাহলে তা সঠিক হয়নি।
      এই বিসয়ে আপনার আর প্রশ্ন থাকলে করবেন উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।
      আশিক আব্দুল্লাহ খান

      বিবাহকরেসেন। এই দিক ট

    • Rokon UL Haque বলেছেন:

      আপনি কি আপনার পিতা মাতার সম্মতিতে বিবাহ করেছেন? আর আপনি যা উল্লেখ করেছেন সে মোতাবেক আপনার বিবাহ ইসলাম সম্মত হয়নি।

  10. Mamun বলেছেন:

    স্বামী স্ত্রীর যৌন সম্পর্ক বিস্তারিত জানতে চাই। আমার এক বিধর্মী বন্ধু জানতে চেয়েছে ইসলাম এ কেন স্বামী যখন চায় তখনই স্ত্রী দিতে বাধ্য থাকবে? স্ত্রীর কি নিজস্ব কোন ইছহা নেই? এ বেপারে বিস্তারিত জানতে চাই

  11. Mostafijur Rahman বলেছেন:

    জনাব,

    আসসালামু আলাইকুম।
    গত ২২/৪/২০১৩ আমার এক বন্ধু ইসলামী শরীয়া মোতাবেক এক সম্পূর্ণ সাবালীকার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
    তার পরিবারের পক্ষ ঐ রাতে বাসর এর ব্যাপারে নিষেধ করেন। তাদের মতে “বিয়ের রাত হল কাল রাত,অই রাতে বাসর নিষেধ”।
    আমার জানামতে এটি হিন্ধু ধর্মের মতামত। আমি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে বরের ভগ্নীপতি নিজেকে মধপ্রাচ্চের কোন এক মসজিদের ইমাম দাবি করে জানান “হাদিস সরিফেও এ ব্যাপারে নিষেধ আছে”।

    ব্যাপক জ্ঞানের অভাবে আমি বিষয়টি নিয়ে আর আলোচনা করতে পারিনি।
    উল্লেখ্যঃ কনের শারীরিক কোন সমস্যা বা হায়েজ ও ছিলোনা।

    এ ব্যাপারে আপনাদের সুচিন্তিত মতামত জানালে উপকৃত হব। পবিত্র কোরআন ও হাদিছের কোন উদাহরন দিলে নিজেও বিস্তারিত জেনে নিতে পারতাম।

    আপনাদের মতামতের অপেক্ষায়

    মোস্তাফিজুর রহমান
    ঢাকা, বাংলাদেশ
    ফোনঃ +৮৮ ০১৮১২-১২১২১১

    • ফরিদ আলম বলেছেন:

      ওয়ালেকুম আসসালাম,
      বিয়ের সাথে সাথে মেয়েটি ছেলেটির জন্য হালাল হয়ে যায়। তাদের মধ্যে শারিরীক সম্পর্ক দোষের নয়। আর আপনি ঠিকই বলেছেন ওই ধরনের নিয়ম অমুসলিমদের। তা মুসলিমদের হতে পারেনা। কারণ ইসলাম শুভ-অশুভ বলে কিছু নেই। ইনশাল্লাহ পরে কুরান-হাদিস দিয়ে আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করব।

  12. Seeam বলেছেন:

    আসসালামুয়ালাইকুম

    আমরা সাধারনত ৩ বা ৪ রাকাত বিশিষ্ট নামাযে ২য় রাকাতে তাশাহুদ পড়ে উঠে দাড়ানুর পর রাফুল ইয়াদাইন করে থাকি। কিন্তু যখন ইমামের পিছনে নামায আদাই করি আমরা মাঝে মাঝে নামাযের ১/২/৩ রাকাত ইমামের পিছনে আদাই করতে ব্যর্থ হই তখন রাফুল ইয়াদাই কিভাবে করব? কখন দেখা যাচ্ছে যখন ইমামের ২য় রাকাত আমার ১ম রাকাত অথবা আমার ২য় রাকাত ইমামের ৩য় রাকাত।

    যদি এর বিধান দলীল অনুযায়ী দেন তাহলে বেশি উপকৃত হব।

  13. Abid বলেছেন:

    Vai ami jante chai
    kunu hindhu may ke ki love kora jai?

  14. গণতন্ত্র নিয়ে ইসলাম কি বলে? একটু জানালে ভাল হত।
    আমি একটি নতুন ইসলামিক সাইট খুলেছি।
    পারলে একটু ঘুরে আসবেন।
    http://www.islameralobd.com

  15. আমিন বলেছেন:

    আমার প্রশ্ন হলো: আমি একটি মেয়েকে ভালোবাসি। মেয়েটিও আমাকে। মেয়ের পরিবারের ভাবীরা বোন ও দুলাভাই রাজী। আমার পরিবারেও রাজী। কিন্তু মেয়েটির খুব অসুখ।আল্লাহ যদি তাকে সুস্থ করে তবে পারিবারিক ভাবে বিবাহ হবে,
    এমতঅবস্থায় আমি তাকে আল্লাহর কালিমা পাঠ করে বিয়ে করতে চাই। হয়তো এখন কোন সাক্ষী থাকবে না। আমরা কি স্বামী স্ত্রী হবো? পরোকালে কি আমি তাকে পাবো?

    • না। মেয়ের বিয়ের জন্য অলী (অভিভাবক) জরুরি। এবং ইসলাম মতেও বিয়ে করতে হবে। শুধু কালিমা পড়ালেই বিয়ে হবেনা। আর অসুখ দিয়ে আল্লাহ মানুষের গুনাহ গুলোকে ধুয়ে দেন। ধৈর্য ধরলে ভালো ফল পাবেন।

আমিন এর জন্য একটি উত্তর রাখুন জবাব বাতিল